সুস্বাদু ও সুগন্ধযুক্ত বিন্নি চালের কোন তুলনাই হয় না। এই চাল দিয়ে তৈরি সকল খাবার স্বাদ ও গুনে মানে অনন্য।এই চালের ভাত আঠালো ও খেতে খুবই স্বাদের।
থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়া প্রভৃতি দেশে এ চাল দিয়ে সকালের নাস্তা বানায়।তারা এ চালের মিষ্টান্ন ও পুডিংও তৈরি করে।
#কালো_চালের_উপকারিতা
কালো চালের উপকারিতা দেখে মোহিত পুষ্টি বিজ্ঞানীরা। পুষ্টি বিজ্ঞানীরা গবেষণা করে দেখেছেন যে, কালো চালের ভাত সাদা ভাতের চেয়ে অনেক বেশি পুষ্টি সমৃদ্ধ, স্বাস্থ্যকর এবং কালো চালের রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা অনেক বেশি। বিশেষ করে ক্যানসার রোগ প্রতিরোধে কালো চাল অনন্য। এ চাল সাদা চালের মত নানা প্রক্রিয়ায় তৈরি করা হয় না বলে এর উপকারিতা অনেক পাওয়া যায়।জনৈক চীনা ডাক্তার ঝিমিন ঝু লিখেছেন, ‘#এক_চামচ_কালোচালের_কুড়ায়_যে_পরিমাণ_অ্যান্থোসায়ানিন_আছে_তা_একচামচ_ব্লুবেরি_ফলের_রসের_চেয়ে_বেশি, বরং ব্লু বেরি ফলের চেয়ে এতে কম চিনি আছে এবং আঁশ ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আছে অনেক বেশি।’
কালো চাল ক্যানসাররোধী অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে পরিপূর্ণ। #অ্যান্টিঅক্রিডেন্ট_ফ্লাভিনয়েড_যা_অ্যানথোসায়ানিন_নামে_পরিচিত।#তাএই_কালো_চালে_খুব_বেশি_পরিমাণে_থাকাতেই_চালেররঙ_কালো_হয়েছে। আর কালো চালে এ উপাদানটি থাকার কারণেই ক্যানসার, হৃদরোগ, ডায়াবেটিস, স্নায়ূরোগ এমনকি ব্যবকটেরিয়া সংক্রমণ প্রতিহত করতে পারে বলে জানা গেছে। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে, ধমনীতে রক্ত চলাচল যেসব কারণে বাধগ্রস্ত হয়, কালো চালের উপাদান তা হতে দেয় না। ফলে উচ্চ রক্তচাপ হয় না। ফলে হৃদরোগ তথা হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমে যায়।
→চালের মধ্যে পোকা হওয়ার কারণে চালগুলো ধীরে ধীরে নষ্ট হয়ে যায়। এ ক্ষেত্রে চার-পাঁচদিনের জন্য চাল ফ্রিজে রেখে দিন। এর ফলে খুব সহজেই চালের পোকা মরে যাবে।
→পোকার সংক্রমণ থেকে চাল রক্ষার সবচেয়ে ভালো উপায় হলো মুখবন্ধ প্লাস্টিকের ব্যাগ। যদি চালের পরিমাণ বেশি থাকে, তাহলে ফ্রিজে সংরক্ষণ করা সম্ভব হয় না। এ ক্ষেত্রে মুখবন্ধ বড় প্লাস্টিকের ব্যাগের ভেতর চাল রাখতে পারেন।
→যদি চালে পোকা হয়ে যায়, তখন সঙ্গে সঙ্গে বাক্সটি র্যাক থেকে বের করে ভালোভাবে ঝেড়ে পরিষ্কার করে ফেলুন। এরপর পোকায় ধরা চালের অংশটুকু দূরে ফেলে দিন। বাকি চালটুকু ফ্রিজে রেখে দিন। চার-পাঁচদিন পর চাল ফ্রিজ থেকে নামিয়ে নিন। দেখবেন আবারও চাল আগের মতো হয়ে গেছে।
→চাল রাখার শেলফটি সাবান মেশানো গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। ধোয়ার পর ভালো করে শুকিয়ে এর ভেতরে কীটনাশক ওষুধ ছিটিয়ে দিয়ে কিছুক্ষণ দরজা বন্ধ করে রাখুন। এরপর চালের বাক্স শেলফে রেখে দিন। এতে চালে আর পোকা আক্রমণ করতে পারবে না।
→চাল অনেক দিন রেখে দিলে তাতে পোকা আক্রমণ করে। বাক্সের মুখ বন্ধ করে রাখার কারণে ধীরে ধীরে পোকার সংক্রমণ হয়। মাঝে মাঝে চালে ক্ষতিকর পোকা আক্রমণ করে, যা খাবারের সঙ্গে পেটে গিয়ে আমাদের অসুস্থ করে ফেলে।
Reviews
There are no reviews yet.