আচার পছন্দ করে না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়াই ভার। বর্তমানে খাবারের একটা বিশেষ উপাদানে পরিণত হয়েছে আচার। তরকারী স্বাদ না হলেও কিন্তু পেটে খাবার ভরতে এর জুড়ি নেই। আমাদের দেশে বিভিন্ন মৌসুমে বিভিন্ন ধরনের আচার তৈরি হয়।
খিচুড়ি বা ভর্তা ভাতের সাথে জলপাই-এর ঝাল-মিষ্টি আচার না হলে তৃপ্তি আসে না। আমাদের আচারটি অত্যন্ত স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে ঘরোয়া পরিবেশে তৈরি করা হয়। তাই আমাদের আচারটি স্বাদ ও মানে অনন্য।
জলপাইএর বহু গুণাগুন রয়েছে। কিন্তু ফলটি সুধু একটি নিদর্ষ্ট সময়েই পাওয়া যায়। জলপাই এর আচার জলপাই সংরক্ষণের একটি আদি উপায় বলা যায়। জলপাই তে যেসব গুণাগুণ পরিলক্ষিত হয়,জলপাই এর আচারেও সেসব গুণাগুন কমবেশি পাওয়া যায় । যেমনঃ
১. সুস্থ্য হৃদযন্ত্রের জন্য যখন কোন মানুষের শরীরের রক্তে ফ্রি র্যাডিকেল অক্সিডাইজড কোলেস্টেরেলের মাত্রা বেড়ে যায় তখন হার্টঅ্যার্টাকের ঝুঁকি থাকে। জলপাইয়ের তেল হার্টঅ্যার্টাকের ঝুঁকি কমায়। জলপাইয়ের এ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রক্তের কোলেস্টেরেলের মাত্রা কমায়।ফলে কমে যায় হৃদরোগের ঝুঁকি।হৃদযন্তের যত্নে কাজ করে জলপাই।
২. ক্যান্সার প্রতিরোধে কালো জলপাই ভিটামিনের ই এর ভালো উৎস। যা কিনা ফ্রি র্যাডিকেলকে ধ্বংস করে। ফলে শরীরের অস্বাভাবিক ওজন নিয়ন্ত্রনে থাকে। শুধু তাই নয়, জলপাইতে আছে মনোস্যাটুরেটেড ফ্যাট। জলপাইয়ের ভিটামিন ই কোষের অস্বাভাবিক গঠনে বাধা দেয়। ফলে ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি কমে।
৩. ত্বক ও চুলের যত্নে কালো জলপাইয়ের তেল আছে ফ্যাটি এসিড ও এ্যান্টি অক্সিডেন্ট যা কিনা ত্বক ও চুলের যত্নে কাজ করে। জলপাইয়ের ভিটামিন ই ত্বকে মসৃনতা আনে। চুলের গঠনকে আরও মজবুত করে। ত্বকের ক্যানসারের হাত থেকেও বাঁচায় জলপাই। সূযের অতিবেগুনি রশ্নির কারণে ত্বকের যে ক্ষতি হয় তা রোধ করে জলপাই।
৪. হাড়ের ক্ষয়রোধ করে জলপাইয়ের মনোস্যাটুরেটেড ফ্যাটে থাকে এন্টি ইনফ্লামেটরি। আছে ভিটামিন ই ও পলিফেনাল। যা কিনা অ্যাজমা ও বাত-ব্যাথা জনির রোগের হাত থেকে বাঁচায়। বয়স জনিত কারণে অনেকেরই হাড়ের ক্ষয় হয়। হাড়ের ক্ষয়রোধ করে জলপাইয়ের তেল।
৫. পরিপাকক্রিয়ায় সাহায্য করে নিয়মিত জলপাই খেলে কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে।খাবার পরিপাকক্রিয়ায় সাহায্য করে জলপাই।শুধু তাই নয়, গ্যাস্টিক ও আলসারে হাত থেকেও বাঁচায় জলপাই।জলপাইয়ের তেলে প্রচুর পরিমানে ফাইবার থাকে। যা বিপাক ক্রিয়ায় সাহায্য করে।
৬. আয়রনের ভালো উৎস কালো জলপাই আয়রনের ভালো উৎস। রক্তের লোহিত কনিকা অক্সিজেন পরিবহন করে। কিন্তু শরীরে আয়রনের অভাব হলে শরীরে অক্সিজেনের অভাব দেখা দেয়। ফলে শরীর হয়ে পরে দূর্বল। আয়রন শরীরের অ্যানজাইমকে চাঙ্গা রাখে।
৭. চোখের যত্নে জলপাইয়ে ভিটামিন এ পাওয়া যায়। ভিটামিন এ চোখের জন্য ভালো। যাদের চোখ আলো ও অন্ধকারে সংবেদনশীল তাদের জন্য ঔষধের কাজ করে জলপাই।
খিচুড়ি বা ভর্তা ভাতের সাথে জলপাই-এর ঝাল-মিষ্টি আচার না হলে তৃপ্তি আসে না। আমাদের আচারটি অত্যন্ত স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে ঘরোয়া পরিবেশে তৈরি করা হয়। তাই আমাদের আচারটি স্বাদ ও মানে অনন্য।
জলপাইএর বহু গুণাগুন রয়েছে। কিন্তু ফলটি সুধু একটি নিদর্ষ্ট সময়েই পাওয়া যায়। জলপাই এর আচার জলপাই সংরক্ষণের একটি আদি উপায় বলা যায়। জলপাই তে যেসব গুণাগুণ পরিলক্ষিত হয়,জলপাই এর আচারেও সেসব গুণাগুন কমবেশি পাওয়া যায় । যেমনঃ
১. সুস্থ্য হৃদযন্ত্রের জন্য যখন কোন মানুষের শরীরের রক্তে ফ্রি র্যাডিকেল অক্সিডাইজড কোলেস্টেরেলের মাত্রা বেড়ে যায় তখন হার্টঅ্যার্টাকের ঝুঁকি থাকে। জলপাইয়ের তেল হার্টঅ্যার্টাকের ঝুঁকি কমায়। জলপাইয়ের এ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রক্তের কোলেস্টেরেলের মাত্রা কমায়।ফলে কমে যায় হৃদরোগের ঝুঁকি।হৃদযন্তের যত্নে কাজ করে জলপাই।
২. ক্যান্সার প্রতিরোধে কালো জলপাই ভিটামিনের ই এর ভালো উৎস। যা কিনা ফ্রি র্যাডিকেলকে ধ্বংস করে। ফলে শরীরের অস্বাভাবিক ওজন নিয়ন্ত্রনে থাকে। শুধু তাই নয়, জলপাইতে আছে মনোস্যাটুরেটেড ফ্যাট। জলপাইয়ের ভিটামিন ই কোষের অস্বাভাবিক গঠনে বাধা দেয়। ফলে ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি কমে।
৩. ত্বক ও চুলের যত্নে কালো জলপাইয়ের তেল আছে ফ্যাটি এসিড ও এ্যান্টি অক্সিডেন্ট যা কিনা ত্বক ও চুলের যত্নে কাজ করে। জলপাইয়ের ভিটামিন ই ত্বকে মসৃনতা আনে। চুলের গঠনকে আরও মজবুত করে। ত্বকের ক্যানসারের হাত থেকেও বাঁচায় জলপাই। সূযের অতিবেগুনি রশ্নির কারণে ত্বকের যে ক্ষতি হয় তা রোধ করে জলপাই।
৪. হাড়ের ক্ষয়রোধ করে জলপাইয়ের মনোস্যাটুরেটেড ফ্যাটে থাকে এন্টি ইনফ্লামেটরি। আছে ভিটামিন ই ও পলিফেনাল। যা কিনা অ্যাজমা ও বাত-ব্যাথা জনির রোগের হাত থেকে বাঁচায়। বয়স জনিত কারণে অনেকেরই হাড়ের ক্ষয় হয়। হাড়ের ক্ষয়রোধ করে জলপাইয়ের তেল।
৫. পরিপাকক্রিয়ায় সাহায্য করে নিয়মিত জলপাই খেলে কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে।খাবার পরিপাকক্রিয়ায় সাহায্য করে জলপাই।শুধু তাই নয়, গ্যাস্টিক ও আলসারে হাত থেকেও বাঁচায় জলপাই।জলপাইয়ের তেলে প্রচুর পরিমানে ফাইবার থাকে। যা বিপাক ক্রিয়ায় সাহায্য করে।
৬. আয়রনের ভালো উৎস কালো জলপাই আয়রনের ভালো উৎস। রক্তের লোহিত কনিকা অক্সিজেন পরিবহন করে। কিন্তু শরীরে আয়রনের অভাব হলে শরীরে অক্সিজেনের অভাব দেখা দেয়। ফলে শরীর হয়ে পরে দূর্বল। আয়রন শরীরের অ্যানজাইমকে চাঙ্গা রাখে।
৭. চোখের যত্নে জলপাইয়ে ভিটামিন এ পাওয়া যায়। ভিটামিন এ চোখের জন্য ভালো। যাদের চোখ আলো ও অন্ধকারে সংবেদনশীল তাদের জন্য ঔষধের কাজ করে জলপাই।
সংরক্ষনঃ
*বৈয়ামের মুখ ঠিকঠাক মতো বন্ধ না করলে আচার পচে দুর্গন্ধ হয়।
* বৈয়ামগুলো সপ্তাহে একদিন পরীক্ষা করতে হবে। আচারে পচন ধরলে বৈয়াম ফেটে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
* নোংরা হাত বা আঙুলি দিয়ে আচার তুললে আচার নষ্ট হয়ে যায়।
* আচার তুলতে ভেজা চামচ ব্যবহার করলে তা নষ্ট হয়ে যায়।
* স্যাঁতসেঁতে ঘরে রাখলে জাম্প ধরে আচার নষ্ট হয়ে যায়। * আচার ঘরে ফেলে রাখা যাবে না, মাঝে মাঝে রোদে দিতে হবে।
* বৈয়ামে আচার ফুলে ওঠা, ছাতা পড়া, রঙ বদলে যাওয়া আচার দূষিত হওয়ার লক্ষণ বলে মনে করতে হবে। * চিনি, গুঁড়, লবণ, সিরকা, তেল ও মসলাকে সংরক্ষণের উপাদান বলে।
* মসলা মেশানোর ফলে জীবাণু সক্রিয় হতে পারে না। ফলে সংরক্ষিত আচার অনেকদিন ভালো থাকে।
* আচারে সিরকা মিশানো রয়েছে, এতে আচার দীর্ঘদিন সংরক্ষণ করা যাবে।
* আচার ফ্রিজেও সংরক্ষণ করা যায়।
* আচার রোদে দিলে বৈয়ামের ঢাকনা খুলে দেবেন। বৈয়ামের মুখে পাতলা কাপড় বেঁধে দিলে আচারে ধুলাবালি পড়বে না।
* এ নিয়মগুলো মেনে চলুন, দেখবেন বছরের পর বছর আচার নষ্ট হবে না।
*বৈয়ামের মুখ ঠিকঠাক মতো বন্ধ না করলে আচার পচে দুর্গন্ধ হয়।
* বৈয়ামগুলো সপ্তাহে একদিন পরীক্ষা করতে হবে। আচারে পচন ধরলে বৈয়াম ফেটে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
* নোংরা হাত বা আঙুলি দিয়ে আচার তুললে আচার নষ্ট হয়ে যায়।
* আচার তুলতে ভেজা চামচ ব্যবহার করলে তা নষ্ট হয়ে যায়।
* স্যাঁতসেঁতে ঘরে রাখলে জাম্প ধরে আচার নষ্ট হয়ে যায়। * আচার ঘরে ফেলে রাখা যাবে না, মাঝে মাঝে রোদে দিতে হবে।
* বৈয়ামে আচার ফুলে ওঠা, ছাতা পড়া, রঙ বদলে যাওয়া আচার দূষিত হওয়ার লক্ষণ বলে মনে করতে হবে। * চিনি, গুঁড়, লবণ, সিরকা, তেল ও মসলাকে সংরক্ষণের উপাদান বলে।
* মসলা মেশানোর ফলে জীবাণু সক্রিয় হতে পারে না। ফলে সংরক্ষিত আচার অনেকদিন ভালো থাকে।
* আচারে সিরকা মিশানো রয়েছে, এতে আচার দীর্ঘদিন সংরক্ষণ করা যাবে।
* আচার ফ্রিজেও সংরক্ষণ করা যায়।
* আচার রোদে দিলে বৈয়ামের ঢাকনা খুলে দেবেন। বৈয়ামের মুখে পাতলা কাপড় বেঁধে দিলে আচারে ধুলাবালি পড়বে না।
* এ নিয়মগুলো মেনে চলুন, দেখবেন বছরের পর বছর আচার নষ্ট হবে না।
সতর্কতাঃ
*আচারে প্রচুর পরিমাণে তেল থাকে, যা ফানগাসের সম্ভাবনা দূর করে আচার সংরক্ষণ করার জন্য ব্যবহার করা হয়। আমরা সাধারণভাবেই জানি অতিরিক্ত লবণ এবং তেল সমৃদ্ধ খাদ্য আমাদের হার্টের পক্ষে ক্ষতিকর। তাই হার্ট, কোলেস্ট্রল ও প্রেশারের রোগীদের আচারের ব্যাপারে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।
*খালি পেটে আচার খাওয়া যাবেনা।
*আচারে প্রচুর পরিমাণে তেল থাকে, যা ফানগাসের সম্ভাবনা দূর করে আচার সংরক্ষণ করার জন্য ব্যবহার করা হয়। আমরা সাধারণভাবেই জানি অতিরিক্ত লবণ এবং তেল সমৃদ্ধ খাদ্য আমাদের হার্টের পক্ষে ক্ষতিকর। তাই হার্ট, কোলেস্ট্রল ও প্রেশারের রোগীদের আচারের ব্যাপারে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।
*খালি পেটে আচার খাওয়া যাবেনা।
Reviews
There are no reviews yet.