আচার পছন্দ করে না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়াই ভার। বর্তমানে খাবারের একটা বিশেষ উপাদানে পরিণত হয়েছে আচার। তরকারী স্বাদ না হলেও কিন্তু পেটে খাবার ভরতে এর জুড়ি নেই। আমাদের দেশে বিভিন্ন মৌসুমে বিভিন্ন ধরনের আচার তৈরি হয়।
খিচুড়ি বা ভর্তা ভাতের সাথে মরিচের ঝাল ও হালকা টক আচার না হলে তৃপ্তি আসে না। আমাদের আচারটি অত্যন্ত স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে ঘরোয়া পরিবেশে তৈরি করা হয়। তাই আমাদের আচারটি স্বাদ ও মানে অনন্য। মরিচের বহু গুণাগুন রয়েছে। মরিচে যেসব গুণাগুণ পরিলক্ষিত হয়,মরিচের আচারেও সেসব গুণাগুন কম বেশি পাওয়া যায় । যেমনঃ স্বাদে প্রচণ্ড ঝাল হলেও মরিচের রয়েছে অনেক পুষ্টিগুণ । এতে রয়েছে ক্যাপসাইসিন, অ্যান্টি অক্সিডেন্ট বিটা ক্যারোটিন, আছে ভিটামিন “এ” এবং ভিটামিন “সি”। আরও আছে প্রচুর পরিমানে আয়রন। বিটা ক্যারোটিন কার্ডিওভাসকুলার সিস্টেমকে কর্মক্ষম রাখে । রক্ত জমাট বাধার ঝুঁকি কমায় । হৃদপিন্ডের বিভিন্ন সমস্যা কমায় । ত্বক ও চুল ভালো রাখতে মরিচে বিদ্যমান অ্যান্টি অক্সিডেন্ট দারুন উপকারি । ভিটামিন “এ” হাড় , দাঁত ও মিউকাস মেমব্রেন কে ভালো রাখতে সাহায্য করে । ভিটামিন “সি” আছে যা মাড়ি ও চুলের সুরক্ষা করে । ভিটামিন “সি” শরীর কে জ্বর , সর্দি , কাশি ইত্যাদি থেকে রক্ষা করে ও যে কোন ধরনের কাটা ছেড়া কিংবা ঘা শুকানোর জন্য খুবই উপকারী ।
খিচুড়ি বা ভর্তা ভাতের সাথে মরিচের ঝাল ও হালকা টক আচার না হলে তৃপ্তি আসে না। আমাদের আচারটি অত্যন্ত স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে ঘরোয়া পরিবেশে তৈরি করা হয়। তাই আমাদের আচারটি স্বাদ ও মানে অনন্য। মরিচের বহু গুণাগুন রয়েছে। মরিচে যেসব গুণাগুণ পরিলক্ষিত হয়,মরিচের আচারেও সেসব গুণাগুন কম বেশি পাওয়া যায় । যেমনঃ স্বাদে প্রচণ্ড ঝাল হলেও মরিচের রয়েছে অনেক পুষ্টিগুণ । এতে রয়েছে ক্যাপসাইসিন, অ্যান্টি অক্সিডেন্ট বিটা ক্যারোটিন, আছে ভিটামিন “এ” এবং ভিটামিন “সি”। আরও আছে প্রচুর পরিমানে আয়রন। বিটা ক্যারোটিন কার্ডিওভাসকুলার সিস্টেমকে কর্মক্ষম রাখে । রক্ত জমাট বাধার ঝুঁকি কমায় । হৃদপিন্ডের বিভিন্ন সমস্যা কমায় । ত্বক ও চুল ভালো রাখতে মরিচে বিদ্যমান অ্যান্টি অক্সিডেন্ট দারুন উপকারি । ভিটামিন “এ” হাড় , দাঁত ও মিউকাস মেমব্রেন কে ভালো রাখতে সাহায্য করে । ভিটামিন “সি” আছে যা মাড়ি ও চুলের সুরক্ষা করে । ভিটামিন “সি” শরীর কে জ্বর , সর্দি , কাশি ইত্যাদি থেকে রক্ষা করে ও যে কোন ধরনের কাটা ছেড়া কিংবা ঘা শুকানোর জন্য খুবই উপকারী ।
সংরক্ষনঃ
*বৈয়ামের মুখ ঠিকঠাক মতো বন্ধ না করলে আচার পচে দুর্গন্ধ হয়।
* বৈয়ামগুলো সপ্তাহে একদিন পরীক্ষা করতে হবে। আচারে পচন ধরলে বৈয়াম ফেটে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
* নোংরা হাত বা আঙুলি দিয়ে আচার তুললে আচার নষ্ট হয়ে যায়।
* আচার তুলতে ভেজা চামচ ব্যবহার করলে তা নষ্ট হয়ে যায়।
* স্যাঁতসেঁতে ঘরে রাখলে জাম্প ধরে আচার নষ্ট হয়ে যায়। * আচার ঘরে ফেলে রাখা যাবে না, মাঝে মাঝে রোদে দিতে হবে।
* বৈয়ামে আচার ফুলে ওঠা, ছাতা পড়া, রঙ বদলে যাওয়া আচার দূষিত হওয়ার লক্ষণ বলে মনে করতে হবে। * চিনি, গুঁড়, লবণ, সিরকা, তেল ও মসলাকে সংরক্ষণের উপাদান বলে।
* মসলা মেশানোর ফলে জীবাণু সক্রিয় হতে পারে না। ফলে সংরক্ষিত আচার অনেকদিন ভালো থাকে।
* আচারে সিরকা মিশানো রয়েছে, এতে আচার দীর্ঘদিন সংরক্ষণ করা যাবে।
* আচার ফ্রিজেও সংরক্ষণ করা যায়।
* আচার রোদে দিলে বৈয়ামের ঢাকনা খুলে দেবেন। বৈয়ামের মুখে পাতলা কাপড় বেঁধে দিলে আচারে ধুলাবালি পড়বে না।
* এ নিয়মগুলো মেনে চলুন, দেখবেন বছরের পর বছর আচার নষ্ট হবে না।
*বৈয়ামের মুখ ঠিকঠাক মতো বন্ধ না করলে আচার পচে দুর্গন্ধ হয়।
* বৈয়ামগুলো সপ্তাহে একদিন পরীক্ষা করতে হবে। আচারে পচন ধরলে বৈয়াম ফেটে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
* নোংরা হাত বা আঙুলি দিয়ে আচার তুললে আচার নষ্ট হয়ে যায়।
* আচার তুলতে ভেজা চামচ ব্যবহার করলে তা নষ্ট হয়ে যায়।
* স্যাঁতসেঁতে ঘরে রাখলে জাম্প ধরে আচার নষ্ট হয়ে যায়। * আচার ঘরে ফেলে রাখা যাবে না, মাঝে মাঝে রোদে দিতে হবে।
* বৈয়ামে আচার ফুলে ওঠা, ছাতা পড়া, রঙ বদলে যাওয়া আচার দূষিত হওয়ার লক্ষণ বলে মনে করতে হবে। * চিনি, গুঁড়, লবণ, সিরকা, তেল ও মসলাকে সংরক্ষণের উপাদান বলে।
* মসলা মেশানোর ফলে জীবাণু সক্রিয় হতে পারে না। ফলে সংরক্ষিত আচার অনেকদিন ভালো থাকে।
* আচারে সিরকা মিশানো রয়েছে, এতে আচার দীর্ঘদিন সংরক্ষণ করা যাবে।
* আচার ফ্রিজেও সংরক্ষণ করা যায়।
* আচার রোদে দিলে বৈয়ামের ঢাকনা খুলে দেবেন। বৈয়ামের মুখে পাতলা কাপড় বেঁধে দিলে আচারে ধুলাবালি পড়বে না।
* এ নিয়মগুলো মেনে চলুন, দেখবেন বছরের পর বছর আচার নষ্ট হবে না।
সতর্কতাঃ
*আচারে প্রচুর পরিমাণে তেল থাকে, যা ফানগাসের সম্ভাবনা দূর করে আচার সংরক্ষণ করার জন্য ব্যবহার করা হয়। আমরা সাধারণ ভাবেই জানি অতিরিক্ত লবণ এবং তেল সমৃদ্ধ খাদ্য আমাদের হার্টের পক্ষে ক্ষতিকর। তাই হার্ট, কোলেস্ট্রল ও প্রেশারের রোগীদের আচারের ব্যাপারে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।
*খালি পেটে আচার খাওয়া যাবেনা।
Reviews
There are no reviews yet.