২. পেশী শক্তি বাড়ায়
৩. হার্টের সমস্যা কমায়
৪. কাশির সমস্যা কমায়
৫. যকৃতের ক্ষমতা বাড়ায়
৬. মুখের সমস্যা দূর করে
৭. হজম ক্ষমতা বাড়ায়
৮. রক্তে কোলেস্টরল কমায়
* উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে।
* অন্ত্রের জন্য ভালো।
* শরীরকে ডি-টক্সিফাই করে।
* রসুন যক্ষ্মা, নিউমোনিয়া, ব্রংকাইটিস, ফুসফুসের কনজেশন, হাপানি, হুপিং কাশি ইত্যাদি প্রতিরোধ করে।
* রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
* হজমের সমস্যা মুক্ত করে।
* রসুন কফের জন্য অনেক উপকারি ঔধষ।
* হৃদপিন্ডের সুস্থতায় রসুন অনেক উপকার করে থাকে। রসুন কোলেস্টরল কমাতে খুবই সহায়ক।এই কারনে হার্ট অ্যাটাকের ঝুকি কম থাকে।
* রসুন গিট বাতের রোগে অনেক উপকার করে থাকে। নিয়মিত ২ কোয়া করে খেলে গিটের বাত সেরে যেতে পারে।
* কোলন ক্যানসার প্রতিরোধ করে থাকে এই রসুন। গলব্লাডার ক্যানসার হওয়া থেকেও মুক্ত রাখে। মেয়েদের স্তন ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়। এমনকি রেক্টাল ক্যানসারের হাত থেকে রক্ষা করে। রসুন প্রোস্টেট ক্যানসার প্রতিরোধে অনেক বড় ভূমিকা পালন করে। এই রসুন ইস্ট ইনফেকশন দূর করতে সাহায্য করে। এছাড়া নিয়মিত রসুন সেবনে শরীরে সব ধরনের ক্যানসার প্রতিরোধক্ষমতা তৈরি হয়।
* ব্যাকটেরিয়া ও জীবাণুঘটিত রোগ প্রতিরোধে হাজার বছর ধরেই রসুন ব্যবহৃত হয়।
Nutrition Facts:
Serving Size: 1 tbsp (5 g)
Amount Per Serving
Calories 40 calories from Fat 40
% Daily Value*
Total Fat 4.5 g 7%
Fat fate 0.5 g 3%
Trans Fat 2.5 g
Polyunsaturated 0.5 g
Monounsaturated Fat 3.5 g
Cholesterol 0 g 0%
Sodium 0 mg 0%
Total Carbohydrate 0 g 0%
Protein 0 g 0%
*বৈয়ামের মুখ ঠিকঠাক মতো বন্ধ না করলে আচার পচে দুর্গন্ধ হয়।
* বৈয়ামগুলো সপ্তাহে একদিন পরীক্ষা করতে হবে। আচারে পচন ধরলে বৈয়াম ফেটে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
* নোংরা হাত বা আঙুলি দিয়ে আচার তুললে আচার নষ্ট হয়ে যায়।
* আচার তুলতে ভেজা চামচ ব্যবহার করলে তা নষ্ট হয়ে যায়।
* স্যাঁতসেঁতে ঘরে রাখলে জাম্প ধরে আচার নষ্ট হয়ে যায়।
* বৈয়ামে আচার ফুলে ওঠা, ছাতা পড়া, রঙ বদলে যাওয়া আচার দূষিত হওয়ার লক্ষণ বলে মনে করতে হবে।
* মসলা মেশানোর ফলে জীবাণু সক্রিয় হতে পারে না। ফলে সংরক্ষিত আচার অনেকদিন ভালো থাকে।
* আচারে সিরকা মিশানো রয়েছে, এতে আচার দীর্ঘদিন সংরক্ষণ করা যাবে।
* আচার ফ্রিজেও সংরক্ষণ করা যায়।
* আচার রোদে দিলে বৈয়ামের ঢাকনা খুলে দেবেন। বৈয়ামের মুখে পাতলা কাপড় বেঁধে দিলে আচারে ধুলাবালি পড়বে না।
* এ নিয়মগুলো মেনে চলুন, দেখবেন বছরের পর বছর আচার নষ্ট হবে না।
*আচারে প্রচুর পরিমাণে তেল থাকে, যা ফানগাসের সম্ভাবনা দূর করে আচার সংরক্ষণ করার জন্য ব্যবহার করা হয়। আমরা সাধারণভাবেই জানি অতিরিক্ত লবণ এবং তেল সমৃদ্ধ খাদ্য আমাদের হার্টের পক্ষে ক্ষতিকর। তাই হার্ট, কোলেস্ট্রল ও প্রেশারের রোগীদের আচারের ব্যাপারে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।
*খালি পেটে আচার খাওয়া যাবেনা।
শুষ্ক স্থানে সংরক্ষণে রাখুন, মাঝে মাঝে রোদে দিন, হাতের বদলে চামুচ ব্যবহার করুন। ফ্রিজে রাখলেও আচার বেশীদিন ভালো থাকে।
** আমরা আমাদের আঁচার তৈরীর প্রতিটি প্রক্রিয়ার উপর স্বাস্থ্যবিধি বজায় রাখি। কোন কৃত্রিম রং, স্বাদ এবং সংরক্ষণকর যোগ করা হয় না।
Reviews
There are no reviews yet.